কুলে থাকে ফাইভার ও একাধিক ফাইটোকেমিক্যালস, যা অন্ত্রের গ্লুকোজ পরিপাককারী এনজাইমগুলির কাজ মন্থর করে ও কোষের ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়ায়।

পাতিলেবুর রস আলফা এমাইলেজ ইনহিবিটর হিসেবে কাজ করে যা অন্যান্য খাবারের স্টার্চের পরিপাক মন্থর করে সুগার কমাতে সাহায্য করে। 

আমড়া পাতার আলফা আমাইলেজ ইনহিবিশন ধর্মের জন্যে ৪১% পর্যন্ত ব্লাড সুগার কমতে পারে।

কামরাঙ্গার ফাইটোকেমিক্যালস গুলি ইন্সুলিন রেসিস্টেন্স কমিয়ে স্থায়ী ভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী। যদিও এতে থাকা অত্যধিক অক্সালিক অ্যাসিড কিডনির সমস্যা বাড়াতে পারে। 

আমলকি ফাস্টিং ব্লাড সুগার, পোষ্টপ্যারেন্ডিয়াল ব্লাড সুগার দুটিই উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে পারে। 

জলপাইয়ে বেশ ভালো পরিমানে ফ্লাভনয়েড, ট্যানিন ও ক্যারোটিনয়েড, ভিটামিন সি থাকে যা ইন্সুলিন ক্ষরণ বাড়িয়ে ব্লাডসুগার কমিয়ে রাখে।

চালতার বিভিন্ন রকম ফ্ল্যাভনয়েড, জৈব অ্যাসিডগুলি ব্লাড সুগার কমাতে সাহায্য করে। 

কাঁচা আমে পাঁকা আমের থেকে অনেক কম নেট কার্বোহাইড্রেট ও অনেক বেশি ফাইবার, রেজিস্ট্যান্স স্টার্চ, পেকটিন ও জৈব অ্যাসিড থাকায় এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকরী।

কৎ বেলে থাকে অত্যধিক ফাইবার ও জৈব অ্যাসিড ফলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের খাদ্য তালিকায় এটি রাখতেই পারেন।