টকদইতে থাকে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও খনিজ পদার্থ যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। 

বীটের মধ্যে থাকা নাইট্রিক অক্সাইড, সিস্টোলিক রক্তচাপ কমাতে কার্যকর প্রমাণিত। 

মিষ্টি আলুতে থাকে প্রচুর মাত্রায় ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও ফাইবার যা রক্তচাপ কমাতে বেশ কার্যকরী।

বাঁধাকপি, পালং শাক এবং অন্যান্য সবুজ শাক-সবজিতে নাইট্রেট বেশি থাকে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে উপকারী।

সালমন এবং ম্যাকেরেল এর মতো সামুদ্রিক মাছের চর্বিতে, হার্টের পক্ষ্যে উপকারী ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন ডি থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী।

ওটস এবং অন্যান্য দানা শস্যে বিটা-গ্লুকান নামক এক ধরনের ফাইবার থাকে, যা সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টোলিক উভয় রক্তচাপ কমাতে পারে।

একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে দুশ্চিন্তার সময়ে পেস্তা খাওয়া রক্তচাপ কমাতে পারে।

মাত্র একটি মাঝারি আকারের কলাতে 422 মিলিগ্রাম পর্যন্ত পটাসিয়াম থাকে, যা উচ্চরক্তচাপ কমাতে দারুণ কার্যকর।

একটি সমীক্ষা অনুসারে, প্রতিদিন তিনটি কিউই ফল খেলে তা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

এছাড়া মটরশুটি, টমেটো, মাশরুম এবং অ্যাভোকাডো হল অন্যান্য পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যা স্বাভাবিকভাবে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।